খুশকি দূর করার উপায়
আজকাল বেশিরভাগ মানুষই খুশকির সমস্যায় ভোগেন। খুশকি কোন ছোঁয়াচে রোগ না হলেও অধিকাংশ মানুষই এই সমস্যা নিয়ে চিন্তিত থাকেন। মাথায় খুশকি তৈরি হওয়ার কারণ হলো রাস্তাঘাটে ধুলোবালি, মাথায় জমে থাকা তেল ইত্যাদির কারণে খুশকি হয়ে থাকে।
এছাড়াও মাথায় অতিরিক্ত পরিমাণে যারা শ্যাম্পু ব্যবহার করেন তাদের শ্যাম্পু ব্যবহারের কারণে খুশকি সমস্যা হতে পারে। খুশকির সব সমস্যা সমাধানে আজকের এই আর্টিকেল। চলুন জেনে নেওয়া যাক সমস্যার সমাধানের আদ্যোপান্ত।
পেজ সূচিপত্রঃ খুশকি দূর করার উপায়
- খুশকি দূর করার উপায়
- অ্যালোভেরা জেলের মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
- নারকেল তেলের মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
- লেবুর রসের মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
- দই ব্যবহারের মাধ্যমে চুলের খুশকি দূর করার উপায়
- তেল ও কন্ডিশনার ব্যবহারের মাধ্যমে চুলের খুশকি দূর করার উপায়
- পর্যাপ্ত পানি পান করার মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
- চুল পরিষ্কার রাখার মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
- স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন প্রণালীর মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
- মন্তব্যঃ খুশকি দূর করার উপায়
খুশকি দূর করার উপায়
খুশকি একটি জটিল সমস্যা হলেও এটি সমাধানের বেশ কিছু সহজ পদ্ধতি আছে। খুশকি দূর
করার জন্য প্রথমত আমাদের নিয়মানুবর্তিতা অনুশীলন করতে হবে। খুশি দূর করার উপায়
জানতে হলে প্রথমত আমাদের জানতে হবে খুশকি কি কারনে তৈরি হয়।
আবহাওয়ার পরিবর্তন
জনিত কারণ ও ত্বকে নানা সমস্যা কারণেও খুশকি হতে পারে। কেননা যখন ত্বকে এক
ধরনের ফাঙ্গাস সৃষ্টি হয় তখন তাকে খুশকি দেখা দিতে পারে। এই সমস্যাটির নাম হল
সেবোরিক ডারমাটাইসিস। কখনো কখনো খুশকি সমস্যাটি জন্মসূত্রের কারণেও হতে পারে।
আপনারা যারা দামি দামি পণ্য ব্যবহার করেও খুশকি দূর করতে পারেননি তাদের জন্য
রয়েছে ঘরোয়া পদ্ধতিতে খুশকি দূর করার উপায়। অ্যালোভেরা জেল, নারিকেল তেল,
লেবুর রস, দই, পানি পান সহ ইত্যাদি নানা রকম পদ্ধতি ও নিয়ম কানুন মেনে চলার
মাধ্যমে,
ঘরোয়া পদ্ধতিতে খুশকি দূর করতে পারেন। খুশকির কারণে নানা ধরনের সমস্যা
হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো খুশকির কারণে মাথার চুল পড়ে যেতে পারে।
এছাড়াও খুশকির কারণে চুলকানির সমস্যা ও দেখা দিতে পারে।খুশকি সমস্যাটি বেশ
জটিল এবং এটির সমস্যা সমাধান সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। এবারে জেনে নেওয়া যা খুশকি
দূর করার উপায় সমূহ।
অ্যালোভেরা জেলের মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
অ্যালোভেরা উপকারিতা তুলনাহীন। মাথার চুলের যত্নসহ আরও ত্বকের অন্যান্য
যত্নেও অ্যালোভেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এলোভেরা তাই খুশকি দূর করণেও
বিশেষ ভূমিকা রাখে। মাথায় অনেক সময় অতিরিক্ত তেল উৎপাদন হয়ে থাকে এটি খুশকি
উৎপাদনের অন্যতম একটি কারণ।
অ্যালোভেরা ব্যবহার করলে অ্যালোভেরার জেল এই
অতিরিক্ত তেলকে উৎপাদন হতে নিয়ন্ত্রণে রাখে। যখন এই অতিরিক্ত তেল মাথায়
উৎপাদন হয় না তখন মাথায় খুশকি ও তৈরি হয় না। মাথার চুলে অ্যালোভেরা ব্যবহার
করলে এটি মাথার ত্বকের আদ্রতা সঠিকভাবে বজায় রাখে।
এর ফলে মাথায় খুশকি তৈরি
হয় না। অ্যালোভেরা মাথার চুলে ব্যবহার করলে মাথায় ব্যাকটেরিয়া উৎপাদনকে রাস করে থাকে।
এর ফলে ও মাথায় খুশকি তৈরি হয় না। অ্যালোভেরার এন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদানটি
মাথার চুলকানি হয়ে থাকলে সেটি কমিয়ে দেয়।
মাথার কোষ ক্ষয় হলেও খুশকি হয়ে
থাকে। অ্যালোভেরা তে উপস্থিত আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। এই উপাদান টি
মাথার কোষ কে ক্ষয় হতে রোধ করে। অ্যালোভেরার জেলটি আপনি গোসল করার আগে মাথায় মেখে নিতে পারেন।
বেশ কিছুক্ষণ
রাখার পর মাথায় ভালোভাবে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে পারেন। এটা আপনার চুলের
খুশকি দূর করবে এবং আপনার চুলকে আরো সাইন করাবে। চুলকে রাখবে সঠিক আদ্রতায়।
এবং আপনার ত্বকের চুলকানি ও দূরে রাখবে।
নারকেল তেলের মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
নারকেল তেল মাথার খুশকি দূর করে থাকে। নারকেল তেলে পুষ্টি উপাদান হিসেবে
রয়েছে স্যাচুরেটেড ফ্যাট, মিরিস্টিক অ্যাসিড, পামিটিক অ্যাসিড,
ক্যাপ্রিলিক অ্যাসিড। এছাড়াও রয়েছে মনসাচুুরেটেড ফ্যাট, পলি আনস্যাচুরেটেড
ফ্যাট।
নারকেল তেলে থাকা এই পুষ্টি উপাদান গুলো খুশকি দূর করতে সাহায্য করে।
প্রতি সপ্তাহে একবার উষ্ণ গরম নারকেল তেল মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করতে হবে।
নারকেল তেলে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো মাথার ত্বকের কোষকে ভালো রাখবে।
এর ভেতর
থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো মাথার ত্বকের রুক্ষ ভাব কমিয়ে দিবে। সবচেয়ে
কার্যকরী উপায় হল নারকেল তেল এর সাথে লেবুর রস এবং রোজমেরী তেল মিশিয়ে
মাথায় ব্যবহার করা। অনেকে মনে করতে পারে নারকেল তেলের কোন পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া আছে কিনা।
এর উত্তর হলো নারকেল তেলের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নেই। তবে নারকেল তেলটি বিশুদ্ধ কিনা সেটি যাচাই করে নেওয়া দরকার। বিশুদ্ধ
নারকেল তেল কিনে সেটি মাথায় ব্যবহার করুন। এতে উপরে বর্ণিত পদ্ধতির মাধ্যমে
আপনার মাথার খুশকি দূর হবে।
লেবুর রসের মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
লেবুর রস চুলে ব্যবহারের মাধ্যমে চুলে খুশকি দূর হয়। লেবুর রসে রয়েছে সাইট্রিক
এসিড। এছাড়াও লেবুর রসে রয়েছে পলিফেনলস, টের্পেনস ট্যানিন ইত্যাদি পুষ্টি
উপাদান। লেবুর রসের এই উপাদান গুলো চুলের খুশকি দূর করা সহ অন্যান্য নানা
ধরনের ত্বকের যত্নেও এটি ব্যবহার করা যায়।
কাজেই খুশকি দূর করার জন্য লেবুর রসের
কার্যকারিতা অপরিসীম। লেবুতে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড মাথার ত্বকের পিএইচ বাড়িয়ে
দেবে। এরে মাথার খুশকি দূর হবে। লেবুতে উপস্থিত আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
মাথার ত্বকে যেসব সংক্রমণ হয় সেটি থেকে চুলকে এই এন্টিঅক্সিডেন্ট বাচাবে।আরো
কার্যকরী সমাধান পেতে লেবুর রসের সাথে নারিকেল তেল যোগ করে মাথায় ব্যবহার করুন।
চুলের খুশকি দূর করণে এতে বেশ কার্যকরী ফলাফল পেতে পারেন।
দই ব্যবহারের মাধ্যমে চুলের খুশকি দূর করার উপায়
টক দই ব্যবহারের মাধ্যমে চুলের খুশকি দূর করা যায়। টক দই এর পুষ্টি উপাদান
হিসেবে উপস্থিত আছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি সিক্স, টুয়েলভ,
পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস সহ আরো নানা উপাদান।
এ পোস্টটি উপাদান গুলো
মাথার চুলে সঠিকভাবে পেতে টক দই মাথায় লাগিয়ে ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন।এরপর
ভালোভাবে পরিষ্কার পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্যবহারের ফলে রুক্ষ শুষ্ক
চুলের ব্যাকটেরিয়া দূর হয়ে যায়।
টক দই থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো আপনার চুলকে
নরম ও উজ্জ্বল রাখবে। আপনার চুলের খুশকি গুলো দূর করে দিবে।এবং নতুন চুল গজাতে
সাহায্য করবে। চুলের ফাটা ভাব দূর করবে। তাই টক ধরে ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি
আপনার চুলের খুশকি দূর করতে পারেন এবং নিজের চুলের যত্ন নিতে পারেন।
তেল ও কন্ডিশনার ব্যবহারের মাধ্যমে চুলের খুশকি দূর করার উপায়
অনেক সময় চুল অতিরিক্ত শুষ্ক থাকার কারণেও চুলে খুশকি দেখা দিতে পারে। যখন
চুল অতিরিক্ত শুষ্ক থাকে তখন মাথার ত্বকের কোষগুলো মরে যায়। এবং খুশকি সৃষ্টি
হয়। যার ফলস্বরূপ মাথার চুলও উঠে যায়। এই সমস্যা থেকে বাঁচার অন্যতম একটি
উপায় হল তেল ও কন্ডিশনার এর ব্যবহার।
মাথায় নিয়মিত তেল ব্যবহারের মাধ্যমে এই
সমস্যার সমাধান হতে পারে। এজন্য আপনার মাথায় সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ভালো
মানের তেল ব্যবহার করতে হবে। আপনি চাইলে বাজারে থাকা বিভিন্ন ব্র্যান্ডেড তেল
গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
আবার বিশুদ্ধ নারিকেল তেলও ব্যবহার করতে পারেন। তবে
চুলের যত্নে সবচেয়ে পরীক্ষিত ও কার্যকরী তেল হল অলিভ অয়েল। অলিভ অয়েলে থাকা
পুষ্টি উপাদান গুলো আপনার মাথার ত্বকের রুক্ষ ও শুষ্ক ভাব দূর করে দিবে। যার
ফলে আপনার মাথার ত্বকের কোষগুলো জীবিত থাকবে।
এতে করে খুশকি হওয়া সম্ভাবনা
থাকবে না। মাথায় তেল দেওয়ার এক থেকে দুই দিন পর ভালোভাবে শ্যাম্পু দিয়ে মাথা
ধুয়ে ফেলুন। এবং মাথায় কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। কন্ডিশনের ব্যবহারের মাধ্যমে
আপনার চুল উজ্জ্বল ও সায়নি দেখাবে।
পর্যাপ্ত পানি পান করার মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
পানির অপর নাম জীবন। অনেক সময় ডিহাইড্রেশন কারণে ত্বক সুস্থ হয়ে যায়।
এর কারনে মাথায় খুশকি দেখা যায়। তাই দিনে অল্প অল্প করে ঘন ঘন পানি পান করতে
হবে। একজন সুস্থ মানুষের জন্য নূন্যতম ৫ থেকে ৬ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন।
আরও পড়ুনঃ ইস্তেখারার নামাজ এর নিয়ম
তবে এর চেয়ে বেশি পানি পান করা উপকারী। বিশেষ করে চুলের খুশকি দূর করনের পানি
পান করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এবং খুশকি দূর করার জন্য চুলকে যতটা সম্ভব
অতিরিক্ত তাপ থেকে দূরে রাখতে হবে। রোদে বের হলে চুল ওড়না অথবা কোন কিছু দিয়ে
ঢেকে রাখুন।
অনেকে গোসল করার পর হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকায়। এতে চুলে
অতিরিক্ত তাপ প্রয়োগ করা হয়। এতে মাথার ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। যার কারণে
মাথায় খুশকি তৈরি হয়। আবার অনেকে গোসল করার পর চুল বেঁধে রাখেন। এই ভেজা চুলও
কুষ্টির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই ভেজা চুল বেশিক্ষণ বেঁধে রাখবেন
না।
চুল পরিষ্কার রাখার মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
মাথার ত্বক সহ চুল সব সময় পরিষ্কার রাখা উচিত। যখন আপনি আপনার মাথার ত্বক
পরিষ্কার রাখবেন তখন ত্বকে আলো বাতাস ভালোভাবে প্রবেশ করতে পারবে এবং এর কারণে
মাথার ত্বকে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে। যার কারণে মাথার ত্বকের কোষগুলো সজীব
থাকবে।
যখন কোষগুলো সজীব থাকবে তখন খুশকি নতুন করে তৈরি হবে না এবং খুশকি দূর
হবে। শুধু খুশকি দূর করাই নয় এতে করে চুলের গোড়াও মজবুত হয়। চুল পরিষ্কার
রাখার আরেকটি উপায় হল একই চিরুনি একজন ব্যবহার করা।
অর্থাৎ একটি চিরুনি
পরিবারের সকলে ব্যবহার না করা বরং পরিবারের সকল সদস্যের জন্য আলাদা আলাদা
চিরুনি ব্যবহার করা উচিত। চুল পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত তেল ব্যবহার ও শ্যাম্পু
ব্যবহার করা প্রয়োজন।
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন প্রণালীর মাধ্যমে খুশকি দূর করার উপায়
সুষম খাদ্য গ্রহণ করার মাধ্যমে শরীরে নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান সঞ্চয় হতে
থাকে। এই পুষ্টি উপাদানগুলো মাথার ত্বকে পুষ্টি যোগান দিতে সাহায্য করে। তাই
সুষম আহার করলে চুলের ত্বকে পুষ্টি যোগায়।
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের জন্য
প্রথমত আবশ্যকভাবে আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রতিদিন পানি পান করা প্রয়োজন।
পানি পান করার মাধ্যমে শরীরের নানা ক্রিয়া বিক্রিয়া গুলো সঠিকভাবে সম্পন্ন
হতে পারে। এবং এর প্রভাব মাথার ত্বকেও পড়ে। এর মাধ্যমে খুশকি দূর হয়।
এছাড়াও
পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের একটি অংশ। পর্যাপ্ত পরিমাণে
ঘুমালে শরীরের বিভাগীয় ক্রিয়া গুলো সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়। এতে করে মাথার ত্বক
সুস্থ থাকে এবং চুল পড়া রোধ হয় এবং চুলের খুশকি দূর হয়।
স্বাস্থ্যকর জীবন
যাপনের জন্য আমাদের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার
রাখা উচিত। মাছ, মাংস, ডিম, আমলকি, বাদাম সবুজ শাক-সবজি, হলুদ ফল, দুধ, কলা
ইত্যাদি খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত। এগুলো দেখে সঠিকভাবে পুষ্টি উপাদান সঞ্চয়
করতে সাহায্য করবে। যার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে মাথার ত্বক ভালো থাকবে। এবং
পরিশেষে মাথার খুশকি দূর হবে।
মন্তব্যঃ খুশকি দূর করার উপায়
খুশকি দূর করার জন্য প্রথমত যেই জিনিসটি অনুসরণ করতে হবে সেটি হল সকল
পদ্ধতির নিয়মিত অনুশীলন। খুশকি দূর করার জন্য আমরা প্রথমত যেকোনো পদ্ধতি
ভালোভাবে অনুসরণ করে থাকি। কিন্তু কিছুদিন যাবার পর বিরক্তি প্রকাশের মাধ্যমে
আমরা পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করা থেকে বিরতি গ্রহণ করি।
যার কারনে মাথার খুশকি
পুরোপুরি ভাবে দূর হয় না। এবং আমরা ভেবে থাকি অনুশীলন করা পদ্ধতিটি সঠিক
নয়। তাই প্রথমেই আমাদের যেকোনো পদ্ধতি অনুশীলন করতে হবে নিয়মিত এবং সময়
নিয়ে। ধৈর্যের সাথে পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আমরা মাথার খুশকি দূর
করতে পারি।
উপরে বর্ণিত প্রত্যেকটি পদ্ধতি অনুশীলন করে আপনি আপনার মাথার
খুশকি দূর করতে পারেন। তবে পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করতে হবে ধৈর্যের সাথে সময়
নিয়ে এবং নিয়মিত।
আমিন একটিভ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url