জুডিশিয়াল রিভিউ, রীট পিটিশন,জনস্বার্থে মামলা
পেজ সূচিপত্রঃজুডিশিয়াল রিভিউ,রীট পিটিশন, জনস্বার্থে মামলা
- জুডিশিয়াল রিভিউ বা বিচারিক পর্যালোচনা
- জুডিশিয়াল রিভিউ প্রয়োগ এর ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতা
- বিচারবিভাগীয় পর্যালোচনার তাৎপর্য
- রীট পিটিশন
- রীটের প্রকারভেদ
- রীট দায়ের করার উপযুক্ত ব্যক্তি
- সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি
- যাদের বিরুদ্ধে রীট কার্যকর নয়
- জনস্বার্থে মামলা
- জনস্বার্থে মামলার শর্তসমূহ
- মন্তব্যঃ জুডিশিয়াল রিভিউ, রীট পিটিশন,জনস্বার্থে মামলা
জুডিশিয়াল রিভিউ বা বিচারিক পর্যালোচনা
- পঞ্চম সংশোধনী আইন,১৯৭৯
- সপ্তম সংশোধনী আইন,১৯৮৬
- অষ্টম সংশোধনী আইন,১৯৮৮
- ত্রয়োদশ সংশোধনী আইন,১৯৯৬
- ষোড়শ সংশোধনী আইন,২০১৪
জুডিশিয়াল রিভিউ প্রয়োগ এর ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতা
বিচারবিভাগীয় পর্যালোচনার তাৎপর্য
- জুডিশিয়াল রিভিউ সংসদে পাশকৃত আইন কে বৈধতা দেয় ।
- জুডিশিয়াল রিভিউ সংসদের ‘সংশোধনী’ ক্ষমতা’ এবং ‘সাংবিধানিক ক্ষমতা’-র মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করে।
- যখন কোন আইনকে পজিটিভ ও নেগেটিভ দুই ভাবেই ব্যাখা করা যায় সেক্ষেত্রে আদালত জুডিশিয়াল রিভিউ এর মাধ্যমে ইতিবাচক ব্যাখা টি প্রয়োগ করে ।
- যখন কোন আইনের সাংবিধানিক সঠিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠে , তখন জুডিশিয়াল রিভিউ এর মাধ্যমে তা যাচাই করা হয় ।
উক্ত বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে জুডিশিয়াল রিভিউ ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
রীট পিটিশন
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১০২ নং অনুচ্ছেদে হাইকোর্ট বিভাগকে রীট মামলা সংক্রান্ত সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। সেই ক্ষমতা বলে হাইকোর্ট বিভাগ সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির অভিযোগে যথার্থতার স্বার্থে বিচার কার্য পরিচালনা করবেন। হাইকোর্ট বিভাগ ১০২ অনুচ্ছেদের অধীন ক্ষমতা প্রয়োগে ইকুইটি দ্বারা পরিচালিত হতে পারবেন না।
রীটের প্রকারভেদ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে অনুচ্ছেদ ১০২(২) তে ৫ ধরনের রীটের কথা বলা হয়েছে । যথা-
- নিষেধাজ্ঞা মূলক রীট
- আদেশসূচক রীট
- উৎপ্রেষণ মূলক রীট
- বন্দী প্রদর্শন রীট
- কারণ দর্শানো রীট
নিষেধাজ্ঞামূলক রীটঃ সংবিধানের অনু- ১০২(২)(ক)(অ) অনুসারে যেক্ষেত্রে প্রজাতন্ত্রের সাথে সংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি তার এখতিয়ার এর বাহিরে কোন কাজ করতে উদ্যত হয়েছে কিংবা স্বাভাবিক ন্যায়নীতি ভঙ্গ করতে যাচ্ছে তখন তাকে সেই কাজ করতে আদালত নিষেধ করে ,একে নিষেধাজ্ঞা মূলক রীট বলে। নিষেধাজ্ঞা মূলক রীট তদারকিমূলক বলা যায়। কেননা নিষেধাজ্ঞামূলক রীটের মাধ্যমে কোন সরকারি কর্তৃপক্ষ বা তার সাথে সংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি তার এখতিয়ার বহির্ভূত কোন কাজ করলে সেটিকে নিষেধ করা যায়।যেসব প্রেক্ষাপটে নিষেধাজ্ঞামূলক রীট জারি করা হয়-
- সরকারি বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে যুক্ত কোন ব্যক্তি নিজ ক্ষমতা প্রয়োগের এখতিয়ার না থাকা সত্ত্বেও যদি ক্ষমতা প্রয়োগ করে থাকে।
- সরকারি বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে যুক্ত কোন ব্যক্তি ন্যায় বিচার সমূহের বিপরীত কোন কাজ করে থাকে।
- সরকারি বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে যুক্ত কোন ব্যক্তি অসংবিধানিক বা আইনবিরোধী কোনো কাজ করে থাকে।
- সরকারি বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে যুক্ত কোন ব্যক্তি প্রচলিত ও বিধিবদ্ধ আইনের পরিপন্থী কোন কাজ করে থাকে।
- সরকারি বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে যুক্ত কোন ব্যক্তি মৌলিক অধিকার ভঙ্গ করে এমন কোন কাজ করে থাকে।
পরমাদেশ বা হুকুমজারিঃ সংবিধানের অনু- ১০২(২)(ক)(অ) অনুসারে যেক্ষেত্রে প্রজাতন্ত্রের সাথে সংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি তার আইনগত দ্বায়িত্ব পালন করতে অস্বীকার করলে বা ব্যর্থ হলে আদালত তাকে সেই কাজ করতে আদেশ দেয়,একে পরমাদেশ রীট বলে।পরমাদেশ বা হুকুম জারির রীট প্রয়োগ করা যায় সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ উচ্চআদালতে যদি কোন ব্যক্তি এই রীট মামলা করে থাকে তাহলে সেই ব্যক্তির আইনগত অধিকার সুস্পষ্ট উপস্থিত থাকতে হবে।সেজন্য কোন ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে পরমাদেশ বা হুকুমজারির রীট প্রয়োগ করা যায় না।
উৎপ্রেষণ মূলক রীটঃ কোন সরকারী কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষ আইন গত অধিকার নেই অথবা বে-আইনী কোন কাজ করে ,আদালত তখন সেই কাজ টি অবৈধ বলে ঘোষণা দিতে পারে, একে উৎপ্রেষণ রীট বলে।যদি কোন সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী বা তৎসংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি এমন কোন কাজ করে ফেলে যা অসংবিধানিক বেআইনি অথবা বিধিবদ্ধ আইনে যা সমর্থন করে না তখন উৎপ্রেষণ মূলক রীট দায়ের করা যায়।যেসব প্রেক্ষাপটে উৎপ্রেষণমূলক রীট জারি করা যায়-
- কোন সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী বা তৎসংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি কোন বিষয়ে ক্ষমতা প্রয়োগের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও ক্ষমতার অপব্যবহার করে থাকে।
- কোন সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী বা তৎসংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি তার ক্ষমতা বহির্ভূত কোনো কাজ করে থাকে।
- কোন সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী বা তৎসংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্ত মৌলিক অধিকার লংঘন করে থাকে।
বন্দী প্রদর্শন রীটঃ আইনগত অধিকার ব্যতিরেকে বা বে-আইনীভাবে কোন ব্যক্তিকে আটক করলে আদালত তাকে হাজির করার জন্যে আদেশ দেয়, একে বন্দী প্রদর্শন রীট বলে। এই রীটের মাধ্যমে অন্যায় ভাবে কাউকে আটক করা হলে আটককৃত ব্যক্তিকে বিচারের জন্য আদালতের সামনে উপস্থিত করানো হয়।কোন ব্যক্তিকে আটক করে রাখার কোন আইনসঙ্গত কারণ সত্যিই আছে কিনা তা বিচার-বিশ্লেষণ করা হয় এই রীটের মাধ্যমে। যেসব প্রেক্ষাপটে বন্দী প্রদর্শন রীট জারি করা হয়-
- কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আটকাদেশটি প্রাথমিক দৃষ্টিতে অবৈধ কিনা।
- কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আটকাদেশটি সাংবিধানিক কোনো বিধান লঙ্ঘন করেছে কিনা।
- কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আটকাদেশটি তার ক্ষমতার ভেতরে থেকে করেছে কিনা।
কারন দর্শানো রীটঃ কোন ব্যক্তি যদি এমন কোন সরকারী পদ দাবি করে যা অবৈধ বা অবৈধভাবে কোন পদ দখল করে তাহলে আদালত তাকে উক্ত পদ দখলের কারন দর্শাতে বলে, একে কারন দর্শানো রীট বলে।কারণ দর্শানোর রীটের ক্ষেত্রে কিছু শর্ত পালন করতে হয়।সেই শর্ত সমূহ হলো-
- যে কর্তৃপক্ষ বা অফিস অথবা যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে রীট করা হয়েছে সেই কর্তৃপক্ষ বা অফিস অথবা ব্যক্তি সরকারি।
- উক্ত কর্তৃপক্ষ বা অফিস বিধিবদ্ধ আইনের অধীন প্রতিষ্ঠিত।
- যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে যে পদের জন্য রীট করা হয়েছে সেই ব্যক্তিকে উক্ত পথ দখলের জন্য অযোগ্য।
রীট দায়ের করার উপযুক্ত ব্যক্তি
- বন্দী প্রদর্শন রীট যে কেউ দায়ের করতে পারবে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১০২ এর খ এর অ অনুযায়ী।
- কারণ দর্শাও রীট যে কেউ দায়ের করতে পারবে উক্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১০২ এর খ এর আ অনুযায়ী।
- নিষেধাজ্ঞামূলক রীট যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১০২ অনুচ্ছেদের ক এর অ বর্ণিত রয়েছে,এটি সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি ছাড়া যে কেউ দায়ের করতে পারবে না।
- উক্ত সংবিধানের একই অনুচ্ছেদ এর ক এর অ অনুযায়ী পরমাদেশ রীট সংক্ষিপ্ত ব্যক্তি ছাড়া যে কেউ দায়ের করতে পারবেনা।
- বাংলাদেশ সংবিধানের ১০২ এর ক এর আ অনুসারে উৎপ্রেষণমূলক রীট সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির ছাড়া যে কেউ দায়ের করতে পারবে না।
সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশেরে সংবিধানে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির সংজ্ঞা সরাসরি প্রদান করা হয়নি। সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি পদটির উল্লেখ সর্বপ্রথম করা হয়েছিল কাজী মোখলেসুর রহমান বনাম বাংলাদেশ মামলায়।সেই মামলাটিতে সুপ্রিম কোর্ট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৬ নাম্বার অনুচ্ছেদ ব্যাখ্যা করে,
আরো পড়ুনঃ জান্নাতের বর্ণনা ও প্রকারভেদ
মোখলেসুর রহমানকে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দান করেন।বিখ্যাত একটি মামলা মহিউদ্দিন ফারুক বনাম বাংলাদেশ, এই মামলাটিতে আদালত বলেন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি কথাটি শুধু ব্যক্তিগতভাবে অর্থাৎ প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে বোঝায় না বরং এটা জোট বদ্ধ বা সমষ্টিগত ব্যক্তিকেও বুঝায়।
এ দুটি মামলা থেকে এ বিষয়ে স্পষ্ট যে যেকোনো সাধারণ জনগণ স্বার্থলম্বিত হলে সাধারণ জনগণের মধ্যে যে কোন ব্যক্তি রীট মামলা করতে পারেন। যে কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত অধিকার লঙ্ঘিত না হলেও যদি অন্য কোন সাধারণ মানুষের স্বার্থ লঙ্ঘিত হয় তাহলে কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছাড়াই হাইকোর্ট বিভাগে রিট মামলা করতে পারবেন।
যাদের বিরুদ্ধে রীট কার্যকর নয়
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৪৫ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে শৃঙ্খলামূলক আইনের ক্ষেত্রে অধিকারের পরিবর্তন সম্পর্কে। অনুচ্ছেদটিতে বলা হয়েছে কোন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সম্পর্কিত কোন শৃঙ্খলা মূলক আইনের যেকোনো বিধান উক্ত সদস্যদের যথাযথ কর্তব্য পালন বা উক্ত বাহিনীতে শৃঙ্খলা রক্ষা নিশ্চিত করবার উদ্দেশ্যপ্রণীত বিধান বলে অনুরূপ বিধানের ক্ষেত্রে,
এই ভাগের কোন কিছুই প্রযোজ্য হবে না।অর্থাৎ এই অনুচ্ছেদ অনুসারে স্থল,নৌ বা বিমান বাহিনী,পুলিশ বাহিনীর বিরুদ্ধে রীট মামলা চলেনা।তবে সামরিক আদালত বা ট্রাইবুনাল কর্তৃক দেওয়া সিদ্ধান্ত ব্যতীত সামরিক কর্তৃপক্ষের অন্যান্য যেকোনো আদেশের বিরুদ্ধে সংক্ষিপ্ত ব্যক্তি উচ্চ আদালতে প্রতিকার প্রার্থনা করতে পারেন।
জনস্বার্থে মামলা
- জনগুরুত্ব সম্পর্কীয় মামলা
- বহুসংখ্যক লোকের একক স্বার্থ সম্পর্কীয় মামলা
- জনস্বার্থ সম্পর্কীয় মামলা
বহুসংখ্যক লোকের একক স্বার্থ সম্পর্কীয় মামলাঃ বহু সংখ্যক লোকের একক স্বার্থ সম্পর্কে ও মামলা বলতে বোঝায়, যে মামলাটির স্বার্থ হবে একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর স্বার্থের সাথে সংশ্লিষ্ট। অর্থাৎ কোন একটি দেশের সকল জনগণ নয় বরং নির্দিষ্ট কিছু জনগণের জন্য যে মামলা করা হবে সেটি বহু সংখ্যক লোকের একক স্বার্থ সম্পর্কে ও মামলা হিসেবে পরিগণিত হবে।
জনস্বার্থে মামলার শর্তসমূহ
জনস্বার্থে মামলা করতে হলে যে যে বিষয়গুলো অবশ্যই করতে হবে তা হলো-
- যে বিষয়ের উপর মামলা করা হবে সেই বিষয়টি জনসাধারণকে প্রভাবিত করে এমন হতে হবে।
- যে বিষয়ে মামলা করা হবে সেই বিষয়টির সমস্যা একটি দুর্বল জনগোষ্ঠীর সাথে জড়িত হতে হবে।
- যে বিষয়ে মামলা করা হবে সেই বিষয়টি যে সমস্যা উত্থাপন করে তা একটি রাষ্ট্রের সমগ্র জনগণের বিবেককে জাগ্রত করে এমন হতে হবে।
- যে বিষয়ে মামলা করা হবে সে বিষয়টি জনসাধারণের ক্ষতিসাধনের কারণ হতে হবে।
উপরোক্ত বিষয়গুলি যদি স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় তবেই জনস্বার্থে মামলা করা যাবে।
মন্তব্যঃ জুডিশিয়াল রিভিউ, রীট পিটিশন,জনস্বার্থে মামলা
জুডিশিয়াল রিভিউ,রীট পিটিশন ও জনস্বার্থে মামলা প্রত্যেকটির আলাদা আলাদা গুরুত্ব ও তাৎপর্য রয়েছে। জুডিশিয়াল রিভিউ যেমন জনগণের অধিকার নিশ্চিত করে ও আইন গুলোকে বৈধতার প্রদান করে এবং অবৈধ আইন বাতিল করে তেমনি রীট পিটিশন দেশের জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষা করে।
অপরদিকে জনস্বার্থে মামলা জনগণের হারিয়ে যাওয়া অধিকার পুনরুদ্ধার করে। উপরোক্ত তিনটি বিষয়ই সাংবিধানিক ক্ষমতা বলে নিজ নিজ অবস্থানে কাজ করে। একটি সার্বভৌম ও স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনে জুডিশিয়াল রিভিউ, রীট পিটিশন ও জনস্বার্থে মামলা সমান্তরাল ভূমিকা পালন করে।
সুপ্রিমকোর্ট হলেন সংবিধানের অভিভাবক। তাই সুপ্রিম কোর্ট জুডিশিয়াল রিভিউ,।রীট পিটিশন ও জনস্বার্থে মামলার বিষয়গুলিতে হস্তান্তর করেন। এবং জনগণকে তার হারিয়ে যাওয়া অধিকার ফিরিয়ে দেন। এবং তার মৌলিক অধিকার রক্ষা করেন। যে কোন আইনকে বৈধতার প্রদান করেন।
আমিন একটিভ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url